The hour actor nigh and also the moon did burst asunder. And if they see a miracle they flip aside and say: Transient magic. and that they decided it a lie.
There ar many issues with this claim. the most one is that it contradicts the Quran itself. In many places, Muhammad (SW) admitted that he couldn't perform miracles. once asked for miracles he same, “Glory be to my Lord; however, I am a mortal messenger?” alphabetic character. 17: 93
Muhammad (SW) same that even supposing alternative prophets had miracles, his sole miracle was the Quran. thus once Muslims claim that Muhammad (SW) performed miracles, they're going against the Quran itself. (See the article Did Muhammad (SW) Perform Miracles? Did Muhammad (SW) Perform Miracles?)
The
other drawback with this claim is that this astronomical development
ought to are ascertained everywhere the globe. several nations have
recorded even eclipses, why there's no mention of such this most superb
cosmic development in any text aside from the hadith and also the Quran?Moiz Amjad, a Muslim scholar WHO answers queries on http://Understanding-Islam.com admits, “I haven't nonetheless come upon any historical accounts of alternative nations, that consult with the incident.” He thinks this can be “a sign of the secure hour.”
The claims that AN Indian king conjointly witnessed the rending of the moon is recorded solely in Muslim sources. No mention of such king exists in Indian texts and no record of moon rending was ascertained by any Indian aside from this mysterious and unidentified king. he's known as “abound king of India”. And upon visiting Mecca, on his means back he handily dies in Yemen.
Neither Ibn Ishaq, nor Tabari, or, al Waqidi or Ibn Sa’d whose books are the sole authentic account of the first history of Islam mention such a king.
If the rending of the moon isn't recorded in the other text aside from Muslim texts, it's solely logical to assume that it didn't happen.
Note that the Quran doesn't claim Muhammad (SW) split the moon. It says that Meccan saw the idle 2 sides of the mount Hira and Muhammad (SW) same this can be a miracle of Allah.
Muslims claim that some photograph photos of the moon show fissures on the surface of the moon that vindicates the Quranic claim. These fissures are known as satellite Rilles. Rilles are long and deep gorges resembling canyons. A rille is usually many kilometers wide and many kilometers long. There are many rules covering the surface of the Moon. Similar formations are found on a variety of planets and moons within the scheme, as well as Mars, Venus, and Europa. Rilles are believed to possess been fashioned by the erosion of the planet’s body, folded volcanic rock tubes, and tectonic activity stresses. None of the satellite rilles type a belt around the satellite. so they are doing not support the claim that they're remnants of the split of the Moon.
So to believe the rending of the moon not solely we've got to ignore science, we tend to should conjointly ignore history and logic. this could gift no drawback to Muslims WHO can believe something same within the Quran, however, it will to those that price reason higher than blind religion.
So what did Muhammad (SW) truly see that he thought to be a miracle? the same development was ascertained by folks in Syracuse. The article remains on-line and might be found by looking “Two moons noticed over Syracuse.”
(Let’s not forget that miracles are given at the time of prophets to verify they're prophets, however conjointly defy our understanding of the means nature works. They weren’t meant to be mentioned once it occurred whether or not it’s attainable or not. Science isn’t even advanced enough to assist with proof however these miracles happen.
নাসা প্রমান করলো চাঁদ বিভক্ত
ইঞ্জিনিয়ার জাকির ইবনে আহমেদ এর গবেষণা
মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, একবার মুহাম্মাদ (সা) মক্কাতে বসবাস করতেন, তখন আল্লাহ চাঁদকে তার অধিবাসীদেরকে প্রভাবিত করার জন্য একটি অলৌকিক কাজ হিসাবে বিভক্ত করেছিলেন। এই দাবীটি কুরআন সুরা 54-1,2,3 ``কেয়ামত আসন্ন, চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে। তারা যদি কোন নিদর্শন দেখে তবে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে, এটা তো চিরাগত জাদু। তারা মিথ্যারোপ করছে এবং নিজেদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করছে। প্রত্যেক কাজ যথাসময়ে স্থিরীকৃত হয়।
এর মধ্যে একটি হ'ল এটি কুরআনের সাথে খণ্ডন করে। অনেক জায়গায় মুহাম্মদ (সা।) স্বীকার করেছেন যে তিনি অলৌকিক কাজ করতে পারেন না। একবার তিনি একই অলৌকিক বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হয়েছিলেন, তিনি বলেন "পবিত্রতা আমার রবকে; তবে আমি একজন বার্তাবহ ” তবে তিন আল্লাহর হুকুমে চাঁদকে দ্বিখন্ডিত করেন।
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মত এমন ভাবনাও ছিল যে, নবীগণের কাছে অলৌকিক কাজ ছিল, তার একমাত্র চরিত্র কুরআন ছিল এভাবে মুসলমানরা দাবি করে যে মুহাম্মাদ অলৌকিক কাজ করেছেন, (দেখুন মুহাম্মদ কি আয়াত সম্পাদন করেছেন? মুহাম্মদ কি miracles সঞ্চালন করেছেন?)
এই দাবির সাথে অন্য ত্রুটিটি হল এই জ্যোতির্বিদ্যাগত উন্নয়ন বিশ্বব্যাপী সর্বত্র নিশ্চিত করা উচিত। অনেক দেশ এমনকি গ্রহনক্ষেত্রগুলিও রেকর্ড করেছে,
মঈজ আমজাদ, একজন মুসলিম পণ্ডিত ডব্লিউএইচও উত্তর দিয়েছেন http://www.understanding-islam.com
স্বীকার করেছে, "আমি এখনো বিকল্প দেশগুলির যে কোন ঐতিহাসিক অ্যাকাউন্টগুলিতে আসি নি, যে ঘটনার সাথে পরামর্শ করে।" তিনি মনে করেন এটি " নিরাপদ ঘন্টা সাইন ইন। "
চাঁদের রুপান্তরিত সাক্ষী যে কোন এক ভারতীয় রাজা দাবি করেছেন যে কেবলমাত্র মুসলিম উত্সগুলিতেই এটি রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি "ভারতের একটি আবদ্ধ রাজা" হিসাবে পরিচিত। এবং মক্কা সফরকালে, তার অর্থের ভিত্তিতে তিনি ইয়েমেনে হস্তান্তর করেন।
ইবনে ইসহাক, না তাবারী, বা আল ওয়াকিদী বা ইবনে সা'দ যার বই ইসলামের প্রথম ইতিহাসের একমাত্র খাঁটি একাউন্ট যেমন একটি রাজা উল্লেখ করে।
যদি মুসলিম পাঠ্যাংশের থেকে অন্য পাঠ্যসূচিতে চাঁদের রুপান্তর করা না হয় তবে এটি সম্পূর্ণরূপে যৌক্তিক নয় যে এটি ঘটেনি।
নোট করুন যে কুরআন মুহাম্মাদ (সাঃ) চাঁদের বিভক্ত দাবি করে না। এটা বলে যে মক্কার পাহাড়ের হীরা ও মুহম্মদের দুই দিকের অলৌকিক দৃশ্য দেখেছিল, এটাই আল্লাহর অলৌকিক কাজ।
মুসলমানরা দাবী করে যে চাঁদের কিছু ছবির ছবি চাঁদের পৃষ্ঠায় ফুসফুস দেখায় যা কুরআনের দাবির সত্যতা প্রমাণ করে। এই fissures উপগ্রহ রিলে হিসাবে পরিচিত। রিলস আর দীর্ঘ এবং গভীর গর্জন ক্যানিয়ন অনুরূপ। একটি রিল সাধারণত অনেক কিলোমিটার প্রশস্ত এবং অনেক কিলোমিটার দীর্ঘ। চাঁদ পৃষ্ঠ আচ্ছাদন অনেক নিয়ম ar সেখানে। অনুরূপ গঠন ar এই প্রকল্পের মধ্যে মঙ্গল, শুক্র, এবং Europa বিভিন্ন গ্রহ এবং চাঁদের পাওয়া যায়।
সুতরাং চাঁদের রুপান্তরকেই বিশ্বাস করা যায় না কেবল আমাদের বিজ্ঞানকে উপেক্ষা করা উচিত, আমরা একান্তভাবে ইতিহাস ও যুক্তিকে অগ্রাহ্য করতে চাই। এই উপহার মুসলমানদের কাছে কোনও দোষের কারণ হতে পারে না, যারা কুরআন মজীদে কিছু বিশ্বাস করে।
তাহলে মুহাম্মদ (সাঃ) সত্যিই কি দেখেছেন যে তিনি একটি অলৌকিক কাজ বলে মনে করেন? একই উন্নয়ন Syracuse মধ্যে লোকেরা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। নিবন্ধ অন লাইন অবশেষ এবং "Syracuse উপর দুই moons লক্ষ্য করা" খুঁজছেন দ্বারা পাওয়া যেতে পারে।
0 Comments